গল্প= অবশেষে মা রাজি হলো
পর্ব=৩
বলে প্যান্টি টা খুলে নিল
মা-এখন বেশিক্ষণ করব না গরম লাগছে।
আমি মাকে সুইয়ে দুধের বোঁটা চুষতে লাগলাম
মা জোড়ে জোড়ে শ্বাস নিতে লাগল
এবার একহাতে নাইটি তুলে গুদের ভিতর আঙ্গুল ভরে দিলাম।
কিছু ক্ষন নারাচারা করে
ধোনটা গূদের মুখে সেট করলাম
মা- আস্তে ঢোকা
ধোনটা আজ বেস টাঁটিয়ে আছে
আমি পচ করে ঢুকিয়ে দিলাম
মা- আ–স্তে
এবার জোড়ে জোড়ে করতে লাগলাম
মা ও ঠাপের তালে তালে হাঁপাতে লাগলো
বেশ কিছুক্ষণ পর আমার মাল পড়ার সময় হয়ে এল জোড়ে জোড়ে মারতে থাকলাম
মা-আস্তে কর , লাগছে কিন্তু।
বেশ কয়েক টা জোড়ে জোড়ে ঠাপ মেরে মাল ফেলে দিলাম ভিতরে।
দুজনে জোড়ে জোড়ে হাঁফাতে লাগলাম।
সেদিন রাতে মা আর করতে চাইলো না খাবারের পর আমি একটা ভায়াগ্রা খেয়ে নিয়েছি।
আমি অনেক জোর করতে লাগলাম
মা- এখন আর করিস না মাথা টা ধরেছে
আমি – চল না একটু বেশিক্ষণ করব না এক কাজ কর ঘোড়া মতো বসবে দেখবে আরাম হবে।
মা উবু হয়ে বসলো
আমি পেন্ট খুলে টাঁটানো ধোনটা পুরো ঢুকিয়ে দিলাম
মা -আহ্
এবার ঠাপানো র গতি আস্তে আস্তে বারাতে লাগলাম
মা- তারাতারি ফেল, আমার হাত অবশ হয়ে গেল
মা-রনি বেরোবে?
আমি -না
মা- আমার হয়ে এসেছে, তারাতারি ফেল,চটচট করছে।
মা-কী রে এখনো বেরুচ্ছে না কেন? তারাতারি কর।
ঠাপের তালে তালে মা ও হাঁপাচ্ছে
পচ পচ সঙ্গে খাট কাঁপছে যেন তুমুল যুদ্ধ হচ্ছে
মা -আহ্ আহ্ করে জল ছাড়ল
মা- কী রে হল?
আমি ঠাপের জোর বাড়িয়ে দিলাম
মা- হয় না চট করে। তারাতারি বের কর
বেশ কিছুক্ষণ ঠাপানোর পর আমার মাল আউট হয়ে গেল
মা- সর এখন বাথরুমে যাব ,
এর পর বাবা না থাকলে ই আমাদের লীলা খেলা চলে প্রায়ই।
চলবে,,,
0 মন্তব্যসমূহ